সহজেই শিখে নিতে পারো ইংরেজি শব্দের সঠিক উচ্চারণ//বাংলা বর্ণের ইংরেজি উচ্চারণ

Prepared by
Emrana perveen



ইংরেজি ভাষার প্রতিটি শব্দকে নির্ভুলভাবে নিজে নিজেই উচ্চারণ করতে শিখতে হলে অতি অবশ্যই এই পেজে আলোচিত বিষয় গুলি জানতে হবে।


 সহজেই শিখে  নিতে পারো ইংরেজি শব্দের সঠিক উচ্চারণ। 

প্রিয় ছাত্র ছাত্রী, ইংরেজির 26 টি বর্ণের সঠিক উচ্চারণ-রীতি আমরা এই পেজে আলোচনা করলাম। স্বরবর্ণ বা ভাওয়েল (Vowel) এবং ব্যঞ্জনবর্ণ বা কনসোন্যান্ট (Consonant) গুলির উচ্চারণ কি রকম হয় সেই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো এই পেজে। ইংরেজি ভাষার প্রতিটি শব্দকে নির্ভুলভাবে নিজে নিজেই উচ্চারণ করতে শিখতে হলে অতি অবশ্যই এই পেজে আলোচিত বিষয় গুলি জানতে হবে।

আমরা জানি যে ইংরেজি বর্ণমালা অর্থাৎ Alphabet – কে দুই ভাগ ভাগ করা যায় :

1. Vowel (ভাওয়েল) বা স্বরবর্ণ

2. Consonant (কনসোন্যান্ট) বা ব্যঞ্জনবর্ণ।

এখন আমরা জেনে নিই

 স্বরবর্ণ (Vowel)  ও ব্যঞ্জনবর্ণ (Consonant) কাকে বলে।

স্বরবর্ণ কাকে বলে?

যে সকল বর্ণ নিজে নিজেই স্বাধীনভাবে উচ্চারিত হতে পারে, উচ্চারণ করার জন্য অন্য কোন বর্ণের সাহায্য নিতে হয় না তাদের স্বরবর্ণ বলে।

যেমন: A, E, I, O, U এই পাঁচটি।

এখন স্বরবর্ণের উচ্চারণ-রীতি বুঝে নেওয়ার আগে আমাদের জানতে হবে Dipthong বা যৌগিক স্বর সম্পর্কে।

Diphthong বা যৌগিক স্বর কাকে বলে?

ইংরেজিতে যখন একের বেশি Vowel বা স্বরবর্ণ একসঙ্গে যুক্ত হয়ে কতকগুলি বিশেষ যৌগিক স্বর সৃষ্টি হয় তখন সেই স্বরকে Dipthong বলে।

স্বরবর্ণের উচ্চারণ রীতি:

এখন আমাদের দেখে নেওয়া যাক এই পাঁচটি ইংরেজি Vowel – এর বাংলা উচ্চারণ কেমন হয়-

A – থাকলে এর বাংলা উচ্চারণ হতে পারে – অ, আ, অ্যা, এই এর মতো।

E – থাকলে এর বাংলা উচ্চারণ হয় – – এ,ই

 I – থাকলে এর বাংলা উচ্চারণ হয় – – আই, ই

 O – থাকলে এর বাংলা উচ্চারণ হয় – ও,আ

 U – থাকলে এর বাংলা উচ্চারণ হয় – উ, আ, ইউ

 এগুলি Dipthong বা যৌগিক স্বর:

 AI – থাকলে এর বাংলা উচ্চারণ হয় এই

 IE – থাকলে এর বাংলা উচ্চারণ হয় আই

 OY – থাকলে এর বাংলা উচ্চারণ হয় অয়

 OI – থাকলেএর বাংলা উচ্চারণ হয় অয়

 OU – থাকলে এর বাংলা উচ্চারণ হয় আউ

 OW – থাকলে এর বাংলা উচ্চারণ হয় আউ

 তবে এগুলি Dipthong নয়, কারণ এদের দ্বারা যৌগিক স্বর সৃষ্টি হয় না:

  EA – থাকলে এর বাংলা উচ্চারণ হয় ঈ, এ

 EE – থাকলে এর বাংলা উচ্চারণ হয় ঈ

 EI – থাকলে এর বাংলা উচ্চারণ হয় ঈ

OO – থাকলে এর বাংলা উচ্চারণ হয় উ, ঊ

ব্যঞ্জনবর্ণ কাকে বলে?

 যে সকল বর্ণ নিজে নিজেই স্বাধীনভাবে উচ্চারিত হতে পারেনা, উচ্চারণ করার জন্য অবশ্যই স্বর বর্ণের সাহায্য নিতে হয় সেই সমস্ত বর্ণকে ব্যাঞ্জন বর্ণ বলে।

 

ব্যঞ্জনবর্ণের উচ্চারণ রীতি:

 B – থাকলে এর বাংলা উচ্চারণ হয় ব্

 C – থাকলে এর বাংলা উচ্চারণ হয় ক্/স্

 D – থাকলে এর বাংলা উচ্চারণ হয় ড্

 F  -থাকলে এর বাংলা উচ্চারণ হয় ফ্

 G – থাকলে এর বাংলা উচ্চারণ হয় গ্/জ্

 H – থাকলে এর বাংলা উচ্চারণ হয় হ্

 J – থাকলে এর বাংলা উচ্চারণ হয় জ্

 K – থাকলে এর বাংলা উচ্চারণ হয় ক্

 L – থাকলে এর বাংলা উচ্চারণ হয় ল্

 M – থাকলে এর বাংলা উচ্চারণ হয় ম্

 N – থাকলে এর বাংলা উচ্চারণ হয় ন্

 P – থাকলে এর বাংলা উচ্চারণ হয় প্

 Q – থাকলে এর বাংলা উচ্চারণ হয় ক্

 R – থাকলে এর বাংলা উচ্চারণ হয় র্

 S – থাকলে এর বাংলা উচ্চারণ হয় স্

 T – থাকলে এর বাংলা উচ্চারণ হয় ট্

 V – থাকলে এর বাংলা উচ্চারণ হয় ভ্

 W – থাকলে এর বাংলা উচ্চারণ হয় ওয়

 X – থাকলে এর বাংলা উচ্চারণ হয় ক্স্

 Y – থাকলে এর বাংলা উচ্চারণ হয় আই, ঈ

 Z – থাকলে এর বাংলা উচ্চারণ হয় জ্

 আবার বাংলা অক্ষরগুলির জন্য কি কি ইংরেজি অক্ষর ব্যবহৃত হয় তা দেখে নেওয়া যাক:

 ক্ – থাকলে K/C হয়

 খ্ – থাকলে KH হয়

 গ্ – থাকলে G হয়

 ঘ্ – থাকলে GH হয়

 চ্ – থাকলে CH/TCH হয়

 ছ্ – থাকলে CHH হয়

 জ্ – থাকলে G/J হয়

 ঝ্ – থাকলে JH হয়

 ট্ – থাকলে T হয়

 ঠ্ – থাকলে TH হৎ

 ড্ – থাকলে D হয়

 ঢ্ – থাকলে DH হয়

 ণ্ – থাকলে N হয়

 ত্ – থাকলে T হয়

 থ্ – থাকলে TH হয়

 দ্ – থাকলে TH হয়

 ধ্ – থাকলে DH হয়

 ন্ – থাকলে N হয়

 প্ – থাকলে P হয়

 ফ্ – থাকলে F/PH হয়

 ব্ – থাকলে B/W হয়

 ভ্ – থাকলে BH/V হয়

 ম্ – থাকলে M হয়

 য্ – থাকলে J/Y হয়

 র্ – থাকলে R হয়

 ল্ – থাকলে L হয়

 শ্ – থাকলে SH হয়

 ষ্ – থাকলে SH হয়

 স্ – থাকলে S হয়

 হ্ – থাকলে H হয়

 ড়্ – থাকলে RH হয়

 ঢ়্ – থাকলে RHH হয়

 ৎ – থাকলে T হয়

 Pls visit part -1


Post a Comment

0 Comments

Search This Blog